৳ 0.00

  • Item

ড্যামেজড ও কালার করা চুলের যত্ন হবে ৩টি হোমমেড হেয়ার মাস্ক দিয়ে!

ড্যামেজড ও কালার করা চুলের যত্ন হবে ৩টি হোমমেড হেয়ার মাস্ক দিয়ে!

গের সাথে তাল মিলিয়ে এবং নিজের লুকে একটু চেঞ্জ আনতে চুলে কালার করছেন অনেকেই! আবার অনেকের শখ থাকলেও চুল নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে চুলে কেমিক্যাল ইউজ করতে চান না। ঘন কালো চুলে মেয়েদের অনেক সুন্দর লাগে মানছি, কিন্তু নিজেকে একটু ভিন্ন রুপে দেখতে বা ফ্যাশন ট্রেন্ডে তাল মেলাতে এইটুকু এক্সপেরিমেন্ট করা যেতেই পারে। পাকা চুল ঢাকতেও অনেকে চুলে রঙ করে থাকেন। ঠিকঠাক যত্ন নিলে চুল ড্যামেজ বা রুক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। চুল কালার করুন, কিন্তু চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রেখে! ড্যামেজড ও কালার করা চুলের যত্ন ৩টি হোমমেড হেয়ার মাস্ক সম্বন্ধে আজ আমরা জেনে নিবো।

ড্যামেজড ও কালার করা চুলের যত্ন
চুলে কালার করার পর প্রায় সবাই কালার প্রোটেকশন শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, মাস্ক এসব খুঁজে থাকেন। কিন্তু হেয়ার প্যাকের ব্যাপারটা সেভাবে গুরুত্ব দেয়া হয় কি? ঘরোয়াভাবে চুলের যত্ন নিতে সপ্তাহে অন্তত ২ দিন হেয়ার মাস্ক অ্যাপ্লাই করা উচিৎ। প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েই চুলের পরিচর্যা করুন। পাশাপাশি মাইল্ড শ্যাম্পু, ডিপ কন্ডিশনার বা কালার ট্রিটেড হেয়ারের জন্য স্পেশাল যেই প্রোডাক্ট আছে, এগুলো তো ব্যবহার করতেই হবে। চুলের ধরন বুঝে যত্ন নিতে পারলে রুক্ষ-শুষ্ক চুল নিয়ে চিন্তা করতে হবে না, সেই সাথে চুলের কালারটাও ফেইড হবে না।

ফ্রিজি, ড্যামেজড ও কালার করা চুলের যত্ন নিতে ৩টি কার্যকরী মাস্ক
আপনার চুল কালার করা না হয়ে থাকলেও যদি রাফ, ফ্রিজি, ড্রাই হয়ে থাকে তাহলেও এই ঘরোয়া প্যাকগুলো ব্যবহার করে উপকার পাবেন।

১) কলা ও মধুর হেয়ার মাস্ক
কালার করার পর চুলের শাইনিভাব ধরে রাখতে এবং চুলকে কোমল করতে এই নারিশিং হেয়ার মাস্কটি দারুন কাজ করবে। চুলের লেন্থ অনুযায়ী একটি বা দুটি কলা ম্যাশ করে তাতে পরিমাণমতো টকদই, খাঁটি নারকেল তেল ও এক টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে স্মুথ পেস্ট বানিয়ে আপনার চুলের পুরো অংশে লাগিয়ে নিন। এবার এই মাস্ক আপনার চুলে মিনিমাম ২০ মিনিট রেখে ভালোমানের হারবাল বা মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে স্বাভাবিক ভাবে ধুয়ে ফেলুন। ব্যস, সপ্তাহে ২দিন এভাবে প্যাক লাগালে রঙ করার পরও আপনার চুল সফট ও শাইনি থাকবে।

For You

WhatsApp